Embassy of the United Arab Emirates in Dhaka
| Address | 191 Gulshan North Avenue Dhaka 1212 Bangladesh |
|---|---|
| Phone | local: international: |
| Fax | local: international: |
Embassy of the United Arab Emirates in Dhaka | Address | 191 Gulshan North Avenue Dhaka 1212 Bangladesh |
|---|---|
| Phone | local: international: |
| Fax | local: international: |
Comments on this Embassy
Dear sir
I'm looking for car driving job in UAE Embsay in Dhaka.
I have 4 year's experience car driving job in dhaka and now I'm doing UAE Dubai car driving job present 5 year's. I'm working with local company in dubai as a car
Driver.
I am hoping a car driver job in UAE
Embsay Dhaka.
My email address : nahidkabir9@gmail.com
My phone no:+971505479893
Sir Dubai visa open Koran.
is it true that uae govt opening visa for bangladeshi?
Ih sir I can sure 1/1/2016 open uae visa transfer bangladeshi can you answer me please sir
অফিস উদ্বোধন
শ্রমবাজার উন্মুক্ত হতে কাজ
করছে দুই দেশ -পররাষ্ট্র
প্রতিমন্ত্রী
| প্রকাশের সময় : ২০১৫-১২-২২
কূটনৈতিক সংবাদদাতা : আরব
আমিরাতের ভিসা সেন্টার উদ্বোধনের
ফলে সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই)
শ্রমশক্তি রপ্তানির পথ সুগম হলো বলে
জানিয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
শাহরিয়ার আলম। অন্যদিকে ইউএই’র
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন
কর্মকর্তা আহমেদ আলহাম আল ধাহেরি
জানিয়েছেন, বাংলাদেশ থেকে
শ্রমিক নেয়ার ব্যাপারে কোনো
অগ্রগতি না হলেও রিক্রুটিং পদ্ধতির
পুনর্গঠন চলছে। গতকাল সোমবার
রাজধানীর গুলশানে ইউএই’র ভিসা
প্রসেসিং সেন্টারের উদ্বোধন শেষে
এ কথা বলেন তারা।
গতকাল সোমবার দুপুরে রাজধানীর
গুলশান-২ এর নর্থ এভিনিউতে এম্পরি
ফিনান্সিয়াল সেন্টারে দেশটির
রাষ্ট্রদূত ড. সাঈদ বিন হাজার আল
শেহীকে সঙ্গে নিয়ে এর উদ্বোধন করে
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার
আলম। এসময় কূটনৈতিক কোরের ডিন
মোহাম্মদ ইজ্জত, আমিরাত পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার বিভাগের
অ্যাসিস্টেন্ট আন্ডার সেক্রেটারী
আহমেদ আলহাম আল ধাহেরিসহ
অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ইউএই’তে
নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত
মোহাম্মদ ইমরান, ঢাকাস্থ আমিরাত
দূতাবাসের কর্মকর্তারা এবং
ফিলিস্তিনের ঢাকাস্থ শার্জ দ্য
অ্যাফেয়ার্স ইউসুফ এস রামাদান
উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনকালে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
বলেন, আধুনিক সুবিধাসম্পন্ন এ ভিসা
সেন্টার ভিসা প্রক্রিয়াকে সহজ, সুষ্ঠু
ও দ্রুত করতে সক্ষম হবে। ঢাকায়
সংযুক্ত আরব আমিরাতের এ ভিসা
সেন্টার স্থাপন দু’দেশের সম্পর্ককে
আরো দৃঢ় করবে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত
করে বলেন যে, বাংলাদেশ থেকে
ইউএই আরো চিকিৎসক, প্রকৌশলী,
নার্স, আইটি বিশেষজ্ঞ,
একাউনটেন্টসহ বিভিন্ন দক্ষ জনশক্তি
নিয়োগ দেবে বলে আমরা আশা করছি।
তিনি বলেন, এ সেন্টার চালুর মধ্য
দিয়ে দুটি মুসলিম দেশের সম্পর্ক
সমানের দিনগুলোতে আরো বৃদ্ধি
পাবে। এছাড়াও নিরাপত্তার মতো ইস্যু
নিয়ে আমরা আরো ঘনিষ্টভাবে কাজ
করবো।
অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক
প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন,
অচিরেই বাংলাদেশ আরব আমিরাতে
বিপুলসংখ্যক শ্রমিক পাঠাবে বলে
আমরা আশাবাদী। এ নিয়ে দেশটির
সাথে আলোচনা চলছে। তাদের
কনস্যুলার সেন্টার চালু তার ইঙ্গিত
দিচ্ছে।
তিনি বলেন, সাধারণ শ্রমিক পাঠানো
বন্ধ থাকলেও আরব আমিরাতে দক্ষ
জনশক্তি পাঠানো চালু ছিল। আর
আমাদের সরকার এখন দেশটিতে
সাধারণ শ্রমিক পাঠানো নিয়ে কাজ
করছে।
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন,
ইউএই’তে ওয়ার্ল্ড এক্সপো ২০২০
উপলক্ষ্যে প্রচুর জনশক্তির প্রয়োজন। এ
সুযোগ সবসময় আসে না। সে বিষয়টি
মাথায় রেখেই আমরা কাজ করছি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০১৪
সালের ইউএই সফরেও বিভিন্ন বিষয়ে
ইউএই’র সরকারের সাথে সমঝোতা
হয়েছিল। কনস্যুলার সেকশন চালুর
মাধ্যমে সে সমঝোতারই অগ্রগতি হলো।
ইউএই’র পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
কনস্যুলার বিভাগের অ্যাসিস্টেন্ট
আন্ডার সেক্রেটারী আহমেদ আলহাম
আল ধাহেরি সাংবাদিকদের এক
প্রশ্নের জবাবে বলেন,
বাংলাদেশীদের জন্য আমরা ভিসা
বন্ধ করিনি। আমরা শ্রমিক নিয়োগের
ক্ষেত্রে একটি নুতন পদ্ধতি চালু করছি।
এটি পুরোপুরি চালু হলে আবারো
শ্রমিক নিয়োগের বিষয়টি আবার চালু
হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
ধাহেরী বলেন, গত বছর প্রায় আড়াই
লাখ বাংলাদেশী ইউএই’র ভিসা
পেয়েছে। ঢাকার কনস্যুলার সেকশনটি
সককিছুই ডিজিটালী সম্পন্ন করবে।
ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সময় এখানে
বায়োমেট্রিক পদ্বতির ব্যবহার করা
হভে ও চোখের মণি স্ক্যান করা হবে।
এতে করে বাংলাদেশ হতে ইউএইগামী
ভিজিটর বা শ্রমিক সবাই যে কোন
বিমানবন্দরের ই-গেট ব্যবহার করে
বেরিয়ে যেতে পারবে। এছাড়া
বাংলাদেশ থেকে ব্যাপক হারে
শ্রমিক নিয়োগের বিষয়টি
প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান তিনি।
ইউএই’র রাষ্ট্রদূত ড. সাঈদ বিন হাজার
আল শেহী তার বক্তব্যে বলেন, এ
কনস্যুলার সেন্টার চালুর ফলে
বাংলাদেশ এবং আরব আমিরাতের
মধ্যে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্কের আরো
বিস্তার লাখ করলো। যা দিন দিন
আরো বৃদ্ধি পাবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জানানো হয়,
কনস্যুলার অফিসে আমিরাতে যাওয়া
বাংলাদেশী কর্মী, সেখানে
অবস্থানরত বাংলাদেশীদের
পরিবারের সদস্যরা প্রয়োজনীয় সেবা
পাবেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতের
বাইরে সারা বিশ্বে এটি দেশটির
চতুর্থ ভিসা সেন্টার। সার্ক দেশগুলোর
মধ্যে এটি প্রথম। এর ফলে আরব
আমিরাত গমনেচ্ছু ব্যাক্তি দেশটির
কোন বিমানবন্দরে পৌঁছার পর আর
কোন সীল নিতে হবে না। সরাসরি ই-
গেট দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারবেন।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের শ্রম বাজারের
উর্বর ভূমি ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত।
কিন্তু ২০১২ সালের অক্টোবরে নানা
কারণে শ্রমিক নেয়া বন্ধ করে দেয়
ইউএই। বর্তমানে প্রায় ৬ লাখ
বাংলাদেশী দেশটিতে কর্মরত। ভিসা
বন্ধের আগেই তারা দেশটিতে
গিয়েছিল।
hi dear sir or mam desperately seeking that can I change my visit visa to employ visa in dubai...
Dear Ambassador of UAE in Bangladesh,
Please start giving visa for Bangladeshi people. Bangladeshis have better creativity and you can take doctor, engineer and others specialist from Bangladesh.
Best of Luck
May Allah Bless You
Allah tomi rohom koro UAE sorkar jenu bangladesh er manush er jonno UAE VISA chalu kore de. 01-01-2016 visa chalu hobe. Allah tomi doya koro.
Post a comment on this page
We invite you to share your experiences with the United Arab Emirates Embassy — obtaining visas and other services, locating the building, and so on. Your comments may be seen by the public, so please do not include private information.
This web site is not operated by the Embassy and your comments and questions will not necessarily be seen by its staff. Please note that this is not a forum for broad debate about the foreign policy of the United Arab Emirates, and such topics will be deleted.