Embassy of the United Arab Emirates in Dhaka
Address | 191 Gulshan North Avenue Dhaka 1212 Bangladesh |
---|---|
Phone | local: international: |
Fax | local: international: |
Address | 191 Gulshan North Avenue Dhaka 1212 Bangladesh |
---|---|
Phone | local: international: |
Fax | local: international: |
Comments on this Embassy
I respect uae home minister. We want (bdsh people ) go to the UAE. plese re open visa for bangladesh. Thanks.
UAE jara ascen and Bangladesh er vai o bon hapnara sobai dhowa koren ai bosorer moddhe visa kule jay amin
ঢাকা: আরব আমিরাতে বাংলাদেশের শ্রমবাজার
আবারও খুলে দেওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এই
সুখবর হয়তো বয়ে আনবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা নিজেই। আগাম ২৭ অক্টোবর মধ্য প্রাচ্যের
দেশটি সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। তার এ সফরের
মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা বাংলাদেশের অন্যতম
বাজারটি আবারও উন্মুক্ত হওয়ার আশা সঞ্চার
হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বলশীলরা এমনটাই
আভাস দিচ্ছেন।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, সংযুক্ত আরব আমিরাতের
ভাইস প্রেসিডেন্ট ও দুবাইয়ের সাংবিধানিক
বাদশাহ শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুমের
আমন্ত্রণেই চলতি মাসে দুই দিনের সফরে যাচ্ছেন
শেখ হাসিনা। এ
সফরে নিরাপত্তা এবং সাজাপ্রাপ্তদের বিনিময়
সংক্রান্ত দুটি চুক্তি সই হতে পারে।
দায়িত্বশীল সূত্রটি জানিয়েছে, শ্রমবাজার খোলার
শর্ত হিসাবে এই দুটি চুক্তিরই প্রস্তাব করেছে আরব
আমিরাত।
অপর দিকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, আমিরাতের
বাজারে বর্তমানে ১০ লাখের মত পেশাজীবী, দক্ষ,
আধা দক্ষ ও অদক্ষ বাংলাদেশি বিভিন্ন
কাজে নিয়োজিত আছেন। কিন্তু
বাংলাদেশি কর্মীদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড
বেড়ে যাওয়ায় ২০১২ সালের আগস্টে আমিরাত সরকার
এদেশের কর্মীদের নতুন
ভিসা দেওয়া এবং ভিসা নবায়নে নিষেধাজ্ঞা আরোপ
করে। সেই থেকে আজ অবধি বন্ধ আছে সৌদি আরবের
পর বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর এই আন্তর্জাতিক
শ্রমবাজারটি।
এ বিষয়ে বাংলানিউজের কথা হয় বৈদেশিক কর্ম
সংস্থান ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী খন্দকার
মোশাররফ হোসেনের সঙ্গে। তিনি অবশ্য জানান,
নিরাপত্তাজনিত
কারণে এবং দেশটিতে বিদেশি কর্মীদের
মধ্যে বাংলাদেশির সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায়
ভারসাম্য আনতে, ভিসা প্রদান
প্রক্রিয়া কিছুটা শ্লথ করেছে আমিরাত।
তবে ভিসা দেওয়া বন্ধ হয়নি।
প্রধানমন্ত্রীর সফর প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন,
মধ্যপ্রাচ্যের এ বাজারটি কখনো বন্ধ হয়নি। কারণ,
পুরুষ কর্মী না গেলেও মহিলা কর্মী নিয়মিত
দেশটিতে যাচ্ছে। তবে আগের মত শ্রমিক
রপ্তানি করতে দীর্ঘ দিনের কূটনৈতিক
তৎপরতা চলছিল। এরই মধ্যে আমিরাত
থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ
জানানো হয়েছে। এটি বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত
সুখবর। আশা করছি প্রধানমন্ত্রীর সফরের মধ্য
দিয়ে বাংলাদেশ-আমরাত সম্পর্কের নতুন মোড়
উন্মোচন হবে।
আমিরাতের বাজার বন্ধ হওয়া,
সৌদি আরবে রপ্তানির হার কমে আসা এবং ইরাক,
লিবিয়ার মত একাধিক দেশের রাজনৈতিক ও
নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে শ্রমিক যাওয়ার
বদলে ফেরত আসায়
আশঙ্কাজনকভাবে কমতে থাকে শ্রমিক রপ্তানি।
তাই শ্রমিক রপ্তানি বাড়াতে অন্যতম বৃহৎ এ
বাজারটি উন্মুক্ত করতে দীর্ঘদিন ধরে কূটনৈতিক
তৎপরতা চালিয়ে আসছিল সরকার। সেই প্রচেষ্টার
অংশ হিসেবে এক্সপো ২০২০ অনুষ্ঠিত এর আয়োজক
নির্বাচনে প্রথম দফায় রাশিয়াকে ভোট দিলেও
দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফায় আমিরাতকে ভোট দেয়
বাংলাদেশ। গত বছরের ২৭ নভেম্বর প্যারিসে চূড়ান্ত
ভোটে দুবাই নগরী আয়োজক দেশ হিসাবে নির্বাচিত
হয়। এরপরেই এক্সপো ২০২০
উপলক্ষ্যে অবকাঠামো নির্মাণ
কাজে বাংলাদেশী কর্মীদের সুযোগ দেওয়ার
মৌখিক আশ্বাস দেয় দেশটি।
বাজারটি উন্মু্ক্ত করা ও প্রধানমন্ত্রীর সফর
প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন উর্ধ্বতন
কর্মকর্তা বাংলানিউজকে বলেন, দেশটিতে অবস্থান
করা বাংলাদেশিরা চুরি, ডাকাতি, নিষিদ্ধ পণ্যের
আমদানি সহ বিভিন্ন প্রতার অপরাধ
কর্মে জড়িয়ে যাওয়ায় বাজারটি বন্ধ হয়ে যায়। এসব
অপরাধ প্রবনতা বন্ধের বিষয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাত
নিরাপত্তা সহায়তা এবং সাজাপ্রাপ্ত ব্যাক্তিদের
হস্তান্তর চুক্তির সুপারিশ করেছে। প্রধানমন্ত্রীর
এবারের সফরে চুক্তি দুটি স্বাক্ষর হতে পারে। এরপরেই
উন্মুক্ত হতে পারে অন্যতম এই শ্রম বাজারটি।
AMADER SORKAR ASILE NOTUN NEWS ASBO DUA KOREN
ঢাকা: আরব আমিরাতে বাংলাদেশের শ্রমবাজার আবারও খুলে দেওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এই সুখবর হয়তো বয়ে আনবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই। আগাম ২৭ অক্টোবর মধ্য প্রাচ্যের দেশটি সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। তার এ সফরের মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা বাংলাদেশের অন্যতম বাজারটি আবারও উন্মুক্ত হওয়ার আশা সঞ্চার হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বলশীলরা এমনটাই আভাস দিচ্ছেন।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও দুবাইয়ের সাংবিধানিক বাদশাহ শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুমের আমন্ত্রণেই চলতি মাসে দুই দিনের সফরে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা। এ সফরে নিরাপত্তা এবং সাজাপ্রাপ্তদের বিনিময় সংক্রান্ত দুটি চুক্তি সই হতে পারে।
দায়িত্বশীল সূত্রটি জানিয়েছে, শ্রমবাজার খোলার শর্ত হিসাবে এই দুটি চুক্তিরই প্রস্তাব করেছে আরব আমিরাত।
অপর দিকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, আমিরাতের বাজারে বর্তমানে ১০ লাখের মত পেশাজীবী, দক্ষ, আধা দক্ষ ও অদক্ষ বাংলাদেশি বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত আছেন। কিন্তু বাংলাদেশি কর্মীদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বেড়ে যাওয়ায় ২০১২ সালের আগস্টে আমিরাত সরকার এদেশের কর্মীদের নতুন ভিসা দেওয়া এবং ভিসা নবায়নে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। সেই থেকে আজ অবধি বন্ধ আছে সৌদি আরবের পর বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর এই আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারটি।
এ বিষয়ে বাংলানিউজের কথা হয় বৈদেশিক কর্ম সংস্থান ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সঙ্গে। তিনি অবশ্য জানান, নিরাপত্তাজনিত কারণে এবং দেশটিতে বিদেশি কর্মীদের মধ্যে বাংলাদেশির সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ভারসাম্য আনতে, ভিসা প্রদান প্রক্রিয়া কিছুটা শ্লথ করেছে আমিরাত। তবে ভিসা দেওয়া বন্ধ হয়নি।
প্রধানমন্ত্রীর সফর প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের এ বাজারটি কখনো বন্ধ হয়নি। কারণ, পুরুষ কর্মী না গেলেও মহিলা কর্মী নিয়মিত দেশটিতে যাচ্ছে। তবে আগের মত শ্রমিক রপ্তানি করতে দীর্ঘ দিনের কূটনৈতিক তৎপরতা চলছিল। এরই মধ্যে আমিরাত থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এটি বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত সুখবর। আশা করছি প্রধানমন্ত্রীর সফরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ-আমরাত সম্পর্কের নতুন মোড় উন্মোচন হবে।
আমিরাতের বাজার বন্ধ হওয়া, সৌদি আরবে রপ্তানির হার কমে আসা এবং ইরাক, লিবিয়ার মত একাধিক দেশের রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে শ্রমিক যাওয়ার বদলে ফেরত আসায় আশঙ্কাজনকভাবে কমতে থাকে শ্রমিক রপ্তানি।
তাই শ্রমিক রপ্তানি বাড়াতে অন্যতম বৃহৎ এ বাজারটি উন্মুক্ত করতে দীর্ঘদিন ধরে কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে আসছিল সরকার। সেই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে এক্সপো ২০২০ অনুষ্ঠিত এর আয়োজক নির্বাচনে প্রথম দফায় রাশিয়াকে ভোট দিলেও দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফায় আমিরাতকে ভোট দেয় বাংলাদেশ। গত বছরের ২৭ নভেম্বর প্যারিসে চূড়ান্ত ভোটে দুবাই নগরী আয়োজক দেশ হিসাবে নির্বাচিত হয়। এরপরেই এক্সপো ২০২০ উপলক্ষ্যে অবকাঠামো নির্মাণ কাজে বাংলাদেশী কর্মীদের সুযোগ দেওয়ার মৌখিক আশ্বাস দেয় দেশটি।
বাজারটি উন্মু্ক্ত করা ও প্রধানমন্ত্রীর সফর প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বাংলানিউজকে বলেন, দেশটিতে অবস্থান করা বাংলাদেশিরা চুরি, ডাকাতি, নিষিদ্ধ পণ্যের আমদানি সহ বিভিন্ন প্রতার অপরাধ কর্মে জড়িয়ে যাওয়ায় বাজারটি বন্ধ হয়ে যায়। এসব অপরাধ প্রবনতা বন্ধের বিষয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাত নিরাপত্তা সহায়তা এবং সাজাপ্রাপ্ত ব্যাক্তিদের হস্তান্তর চুক্তির সুপারিশ করেছে। প্রধানমন্ত্রীর এবারের সফরে চুক্তি দুটি স্বাক্ষর হতে পারে। এরপরেই উন্মুক্ত হতে পারে অন্যতম এই শ্রম বাজারটি।
আমিরাত সফর ছাড়াও চলতি মাসে প্রধানমন্ত্রী ইতালিতে এশিয়া-ইউরোপ মিটিং বা আসেম-এর সম্মেলনে যোগ দেবেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, আসেম-এর এবারের সম্মেলন আগামী ১৬ ও ১৭ অক্টোবর হবে ইতালির মিলান শহরে। এশিয়া ও ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সহযোগিতা গভীরতর করার উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত জোট এই এশিয়া-ইউরোপ মিটিং। দশম ‘আসেম সামিট’-এ ইউরোপের ২৭টি ও এশিয়ার ১৬টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানরা অংশ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ২০১২ সালে লাওসে অনুষ্ঠিত আসেম-এর সর্বশেষ সম্মেলনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে জোরালো ভূমিকা নিয়েছিলেন। সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানদের অংশগ্রহণে শীর্ষ সম্মেলনে অর্থ, বাণিজ্য, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সংস্কৃতি, দুর্যোগ মোকাবিলা, ইমিগ্রেশন, জলবায়ু পরিবর্তন, তথ্যপ্রযুক্তি, খাদ্য ও পুষ্টিনিরাপত্তা, কর্মসংস্থান, জ্বালানি নিরাপত্তা, বিশ্বায়ন ব্যবস্থাসহ বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০৯১১ ঘণ্টা, অক্টোবর ১১, ২০১৪ - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/330932.html#sthash.dxmvMigr.dpuf
Please see the attach link
www.banglanews24.com/beta/fullnews/
bn/330932.html
amar mone hoy r 15 to dorur kota 2020 saler age visa open hobe na.
Rabbi khan...ame age o boleci r akon o bolci sobkico buja jabe agami 27 octobor er por.jodi sorkar bertu hoy tahole a sorkarer amole r kulbe na....r joto news asbe sob mone korben bua.
Post a comment on this page
We invite you to share your experiences with the United Arab Emirates Embassy — obtaining visas and other services, locating the building, and so on. Your comments may be seen by the public, so please do not include private information.
This web site is not operated by the Embassy and your comments and questions will not necessarily be seen by its staff. Please note that this is not a forum for broad debate about the foreign policy of the United Arab Emirates, and such topics will be deleted.