Embassy of the United Arab Emirates in Dhaka
| Address | 191 Gulshan North Avenue Dhaka 1212 Bangladesh |
|---|---|
| Phone | local: international: |
| Fax | local: international: |
Embassy of the United Arab Emirates in Dhaka | Address | 191 Gulshan North Avenue Dhaka 1212 Bangladesh |
|---|---|
| Phone | local: international: |
| Fax | local: international: |
Comments on this Embassy
Be ambitious. please we should say thanks to Allah for every single thing is happening here. it might take few more month to resolve the visa issues , But pm was trying by diplomatic efforts ... its not easy to solve one time. insha allah it will open soon.. thanks prime minister ... for your great efforts..
mohela dar visa kula ajnno Arabe sutto bissa jagula boro hoba thara giredea bilur myda neajiba yi kina girer betora thaka dorson korba na hola a Arabe salar sunata boro hoba kebiba pytak Araber gora ay kig hy ata imra jane kiro a dash taka kig kora asace. imadar sorkir thadar posndo hoyne kiron ate buro hoagasa thadar bilo milar dorkir
dhur salar onnnnk asha korsilam..
There is no hope.I dont knw what can I do now?
ki holo je visa kule na ???
ai matra tv tah daklam dubai r shek r shata bangladeshr 2te chokti halo...akti niraparta o onti bandi binimoi....kintu saramik nawer kono chokti hoini....
sheikh nayan gurotoro osusto tai hasina deyka korte parini.r jar sate deka korse sey expo2020 vote jokon hossilo tokon london silo.eta sababbik je deshe amader labour kaj kore sey deshke jodi vote na di seyta to dukker kota main kota hole hasina sorkar tar bahini sokto rakar jonno russia vote dise..amader kota babini
hasina kisu korte parlina...
হাসিনাকে ফিরিয়ে দিল আরব আমিরাত
প্রবাস নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমঃ
343
কামরুল ইসলাম
যেমনটা আশা করা হয়েছিল, সেভাবে বাংলাদেশীদের জন্য লেবার ভিসা ওপেন করেনি, এমনকি কোনো আশ্বাসও দেয়নি আমিরাত সরকার। সে দেশের প্রেসিডেন্ট নাহিয়ান দেখাও করেনি হাসিনার সাথে। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে ভাইস প্রেসিডেন্টের সাথে একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ মিলেছে। হয়নি কোনো সরকারী দ্বিপাক্ষিক বৈঠক বা চুক্তি।
অন্যদিকে বছরে ১০০০ নারী শ্রমিক নেয়ার যে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে, সেটা আমিরাত সরকারের সাথে নয়, বরং একটি বেসরকারী লেবার রিক্রুটমেন্ট কোম্পানি – ”আমালা”র সাথে হয়েছে! এই হলো, বাংলাদেশের জনগনের পয়সায় হাসিনার দুবাই ভ্রমনের আউটপুট! কিন্তু দেশে ফিরে এসে হাসিনা শোনাবে হেন পেয়েছি তেন পেয়েছি।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিভিন্ন রাজ্যে সব মিলিয়ে প্রায় ১৩ লাখ বাংলাদেশী রয়েছেন। সৌদি আরবের পর সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশ আছেন দেশটিতে। এ কারণে রেমিট্যান্স আয়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎস ইউএই। সেখানে শ্রমজীবীসহ বিভিন্ন রকম পেশায় কর্মরত মানুষের সংখ্যা বেশি হলেও অনেক বাংলাদেশীর বড় রকমের ব্যবসাও রয়েছে। দু’বছর আগে থেকে আমিরাত সরকার বাংলাদেশের জন্য শ্রম ভিসা বন্ধ করে দেয়। এর ফলে লাখ লাখ বাংলাদেশী ভিসা সংক্রান্ত গুরুতর সমস্যায় পড়েছেন। হাসিনার বর্তমান সফরে শ্রমভিসা আবার চালু করার কোনো ঘোষনা বা আশ্বাসও দেয়নি আমিরাত। ফলে আমিরাতে বসবাসরত লাখ লাখ প্রবাসী বাংলাদেশির ভাগ্য এখনো অনিশ্চিতই রয়ে গেছে, চটজলদি কোন সমাধান হচ্ছে না সৃষ্ট সমস্যার।
দু’বছর আগে হাসিনা সরকারের ভূলনীতির কারনে আরব আমিরাত বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য এমপ্লয়মেন্ট ভিসা, ট্যুরিস্ট ভিসা এবং সব ধরনের বাণিজ্যিক ভিসা প্রদান সম্পূর্ণরূপে বন্ধ কেরে দেয়। এমনকি বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পৃক্তিকে নানাভাবে গুটিয়ে নিতে থাকে। মূলত ওয়ার্ল্ড এক্সপো ২০২০-এর ভেন্যু নির্বাচনে রাশিয়া ও আরব আমিরতের মধ্যে প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ ভোট দেয় রাশিয়াকে। মুসলিম দেশ হিসাবে আমিরাত বাংলাদেশের ভোট আশা করেছিল। বাংলাদেমের ভোট না পেয়েও গোপন ভোটে জিতে যায় আমিরাত। আর হাসিনা সরকারের এই ভুল সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাস থেকে বাংলাদেশী নাগরিকদের ভিসা প্রদান বন্ধ করে দেয়া আমিরাত সরকার। এমনকি ট্রানজিট ভিসা দেয়াও বন্ধ রয়েছে।
দেশে-বিদেশে নানা সমালোচনার মুখে শেখ হাসিনা এবার রাষ্ট্রের অর্থ খরচ করে দুবাই যায়। যদিও সরকার ঘোষণা করে, শ্রম ভিসা জটিলতা নিরসনের লক্ষে হাসিনার এ সফর, কিন্তু ইতোমধ্যে প্রকাশ পেয়েছে, হাসিনা পরিবারের জন্য আপৎকালীন নিরাপদ আশ্রয় তৈরী করা, এরশাদের মত হাসিনা-জয়-রেহানার অবৈধ অর্থের মজুদ ও বিনিয়োগ ইত্যাদি নানা গোপন এজেন্ডা নিয়ে হাসিনার এ রহস্যময় সফর। ইতোমধ্যে শেখ রেহানা কয়েক মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেট ও কয়েকটি ব্যবসায়।
এই সফরে হাসিনার উপস্থিতিতে একটি বেসরকারী রিক্রুটিং এজেন্সি “আমালা”র সাথে বাংলাদেশ চুক্তি করেছে, যার আওতায় প্রতি বছর ১০০০ নারী শ্রমিক নেয়া হবে। কিন্তু বিশাল প্রত্যাশার শ্রম বাজার উন্মুক্ত করার মত কোনো আশ্বাসও লাভ করেননি হাসিনা। মোট কথা একটি ব্যর্থ সফরের জন্য রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে কয়েক কোটি টাকার সর্বনাশ হলো। আর হাসিনাকে খালি হাতে ফিরিয়ে দিল আরব আমিরাত
(নিউজটি প্রকাশিত হয়েছে - অক্টোবর ২৭, ২০১৪ তারিখ আর বাংলাদেশ সময় - ১২:৪৭ অপরাহ্ণ মিনিটে)
Post a comment on this page
We invite you to share your experiences with the United Arab Emirates Embassy — obtaining visas and other services, locating the building, and so on. Your comments may be seen by the public, so please do not include private information.
This web site is not operated by the Embassy and your comments and questions will not necessarily be seen by its staff. Please note that this is not a forum for broad debate about the foreign policy of the United Arab Emirates, and such topics will be deleted.