Embassy of the United Arab Emirates in Dhaka
Address | 191 Gulshan North Avenue Dhaka 1212 Bangladesh |
---|---|
Phone | local: international: |
Fax | local: international: |
Address | 191 Gulshan North Avenue Dhaka 1212 Bangladesh |
---|---|
Phone | local: international: |
Fax | local: international: |
Comments on this Embassy
It's very nice dicision in write reopen UAE visa to Facebook.I am really agreed with you. I will be with you .
Asif vi, great idea. Please take initiatve. Express to every one. I am really agreed with you. I will be with you -taju
এই খানে লেখা লেখি করে কন লাভ নাই
এখান কার খবর কন সরকারি কিম্ম্বা পররাসট
মুনতির পড়ে না তাই চলেন সবাই Facebook এ uae
Uae Visar জন্য সরকার এর কাছে আবেদন করি
Open letter, Dear concern, since 2012 uae visa is closed for Bangladeshi. Issue is some illegal cases but there have lot of cases that happened by other national. But visa stop only for Bangladeshi. Now bangladesh has taken actkon against fake immigrants.now bangladeshi peoples are more aware and care about UAE laws.so we would like to request to uae authority please open visa for Bangladeshi with rigid condition. I believe Bangladesh govt also will be aligned with uae condition. Now Bangladeshi are working in qatar, Oman & other country with proudly, Bangladeshi are hard labour, they're dedicated to their works. Also Bangladesh have a lot of skilled engineers, doctors. so please give us opportunity
. We like to keep our feet print tk develop UAE. So work together G to G for resolved this issues. Give equal opportunities for all nationals. Regards Me Taijul Islam. Oil & gas professional-Bangladesh.
I have spoken directly with the Immigration office in Dubai and they have confirmed that there are no UAE visas being issued currently, to Bangladeshi Nationals.
Do not waste your money on UAE visa applications, as we were advised by the UAE embassy in London, to apply, then only to be told it is not possible, after paying the visa fee! No work visas, no tourist visas, no spousal visas etc.
মাহবুব হাসান হৃদয়ঃ আর কতদিন ? আমিরাতে ভিসার দ্বার কি উন্মুক্ত হবে? এ প্রশ্ন এখন সবার। আগস্ট ২০১২ থেকে প্রায় সাড়ে তিন বছর আমিরাত সরকার বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা বন্ধ করে দেয়। একই সাথে এখানকার শ্রমিকদের মালিকানা বন্ধ হওয়ার পেছনে তাৎক্ষণিক কিছু জানা না গেলেও পববর্তী সময়ে বিভিন্ন সূত্র থেকে বাংলাদেশিদের অপরাধ প্রবণতাই এর প্রধান কারণ বলে জানা যায়। উল্লেখ্য, বর্তমানে দেশটিতে বাংলাদেশিদের সংখ্যা প্রায় দশ লাখ। এক জরিপে দেখা যায় ২০১০ থেকে ২০১২ এর দিকে প্রতি মাসে গড়ে ত্রিশ থেকে তেত্রিশ হাজার বাংলাদেশি আমিরাতে প্রবেশ করত। আর সেই ধারা অব্যাহত থাকলে বর্তমানে বাংলাদেশিদের পরিসংখ্যান কী হতো তা সহজেই অনুমেয়। এদিকে অন্য এক সূত্রে বলা হয় বাংলাদেশিদের যে কোটা ছিলো সেটা শেষ। তবে যাই বলা হোক না কেন এইসব বিষয় আমরা এড়িয়ে যেতে পারি না । আমরা আজ থেকে সাড়ে তিন বছর আগে ফিরে গেলে বুঝতে পারি কি কঠিন সময়টা আমরা অতিক্রম করে আসছি। এক শ্রেণীর দালালচক্র আমিরাতে ভালো চাকরি ও বেতনের লোভ দেখিয়ে সহজ সরল মানুষের কাছ থেকে তিন-চার লাখ টাকার বিনিময়ে তাদের ৫০০ থেকে ৬০০ দিরহাম বেতনের চাকরি দিত। এসব গরিব মানুষগুলো জমি ভিটা বন্ধক রেখে বেশি টাকা রোজগারের আশায় আমিরাতে আসত। সেই মানুষগুলো ভালো কাজ না পেয়ে ধরে নিত সে প্রতারিত হয়েছে! তাই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে টাকা শোধ করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠতো। এ ধারাবাহিকতায় কম সময়ে বেশি টাকা উপার্জনের লোভে বিভিন্ন রকমের অপরাধমূলক কাজের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে যেত নি¤œ আয়ের এই মানুষগুলো।
২০১২ সালের আগস্টের শেষের দিকে বাংলাদেশি শ্রমিকদের ভিসা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর থেকে আমিরাতে অবস্থানরত প্রবাসীরা বিভিন্ন রকমের সমস্যা সঙ্গে নিয়ে সময় পার করে চলছে। অনেকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধও করে দিয়েছে। ভালো বেতনের চাকরির অফার থাকলেও ভিসা না থাকায় চাকরি পরিবর্তন করতেও পারছেন না। অন্যদিকে নতুন প্রজন্ম ভিসার জন্য এইখানে পড়ালেখা শেষ করতে পারছে না। যেসব ছাত্রের বয়স আঠার হয়ে গেছে তাদের ভিসা লাগানোর কোনো সুযোগ নেই। যারা পড়ালেখা শেষ করেছে তারা আবার সুযোগকে কাজে লাগাতেও পারছে না। এসব প্রতিবন্ধকতার মধ্যদিয়ে ছাত্রদের মাঝে সৃষ্টি হচ্ছে দেশের প্রতি নেতিবাচক ধারণা। বড বড ব্যবসায়ীর ছেলে মেয়েদের কথা একটু ভিন্ন। তারা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে সন্তানকে সম্পৃক্ত করে ব্যবসায়িক পার্টনারের ভিসা নিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এসব ব্যবসায়িক পার্টনার ভিসা ব্যয়বহুল, তাই এটা সবার ক্ষেত্রে সম্ভব হয়ে ওঠে না। যারা নিম্ন আয়ের চাকরিজীবী তাদের এই ভিসা নেয়া দুরহ ব্যাপার। বলতে গেলে আমিরাতের ভিসা দিন-দিন বাংলাদেশিদের কাছে স্বপ্ন হয়ে যাচ্ছে। এখানেও শেষ নয় আজ থেকে দু’মাস আগে একটি লাইসেন্সের বা কোম্পানির ওপর আট থেকে দশটি পার্টনার ভিসা করার নিয়ম ছিল। তবে বেশ কিছুদিন ধরে সেই ভিসাও কমিয়ে দুইয়ে নিয়ে এসেছে। এই ভিসা জটিলতা দূর করতে গত সাড়ে তিন বছরের মধ্য কূটনীতিক তৎপরতাও কম হয়নি। দূতাবাস থেকে সব সময় বলা হচ্ছে অপরাধমূলক কাজ থেকে বিরত থাকতে। আমিরাতের ভিসার সমস্যার ব্যাপারে এখন সবাই অবহিত। বাংলাদেশের প্রতিটি নেতা, এমপি, মন্ত্রী, সর্বোপরি প্রধানমন্ত্রী এই বিষয়ে জানেন। তবে প্রধানমন্ত্রীর আমিরাত সফরের সময় এ এলাকার প্রবাসীরা অনেক আশায় বুক বেঁধেছিলেন মনে হয় ভিসা খুলবে। কিন্তু তা এখনো হয়নি। সম্প্রতি ঢাকাতে আমিরাতের ভিসা সেন্টার খোলাকে কেন্দ্র করে আশায় বুক বেধেছিলো নতুন বছরে ভিসা খুলবে নয়ত রিলিজ চালু হবে ! এখনো পর্যন্ত এই ধরনের এমন কোনো সুসংবাদ নেই কারো কাছে! সত্যই আমরা বড় দুর্ভাগা। আমিরাতে নিয়োজিত রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান জানান, ভিসা খোলার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। কথাটা শুনে অনন্দিত হলাম। কারণ বাংলাদেশিদের সচেতনতার পাশাপাশি সংখ্যা কমে আসাতে অপরাধের পরিমাণও কমে এসেছে। আমরা আশা করি, এবার ভিসা পুনরায় চালু হবে। এখনো এখানে অনেক সুযোগ আর সম্ভাবনা আছে আমাদের জন্য যার মাধ্যমে দেশের রেমিট্যান্স বৃদ্ধিসহ পুরোপুরি জাতি উপকৃত হবে। প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি যেন গুরুত্বের সহকারে দেখেন।
আমিরাতে ভিসার দ্বার কি উন্মুক্ত হবে?
Published in আমিরাত Read 205 times
Rate this item
1
2
3
4
5
(0 votes)
font size decrease font size increase font size Print Email 0 Comment
আমিরাতে ভিসার দ্বার কি উন্মুক্ত হবে?
মাহবুব হাসান হৃদয়ঃ আর কতদিন ? আমিরাতে ভিসার দ্বার কি উন্মুক্ত হবে? এ প্রশ্ন এখন সবার। আগস্ট ২০১২ থেকে প্রায় সাড়ে তিন বছর আমিরাত সরকার বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা বন্ধ করে দেয়। একই সাথে এখানকার শ্রমিকদের মালিকানা বন্ধ হওয়ার পেছনে তাৎক্ষণিক কিছু জানা না গেলেও পববর্তী সময়ে বিভিন্ন সূত্র থেকে বাংলাদেশিদের অপরাধ প্রবণতাই এর প্রধান কারণ বলে জানা যায়। উল্লেখ্য, বর্তমানে দেশটিতে বাংলাদেশিদের সংখ্যা প্রায় দশ লাখ। এক জরিপে দেখা যায় ২০১০ থেকে ২০১২ এর দিকে প্রতি মাসে গড়ে ত্রিশ থেকে তেত্রিশ হাজার বাংলাদেশি আমিরাতে প্রবেশ করত। আর সেই ধারা অব্যাহত থাকলে বর্তমানে বাংলাদেশিদের পরিসংখ্যান কী হতো তা সহজেই অনুমেয়। এদিকে অন্য এক সূত্রে বলা হয় বাংলাদেশিদের যে কোটা ছিলো সেটা শেষ। তবে যাই বলা হোক না কেন এইসব বিষয় আমরা এড়িয়ে যেতে পারি না । আমরা আজ থেকে সাড়ে তিন বছর আগে ফিরে গেলে বুঝতে পারি কি কঠিন সময়টা আমরা অতিক্রম করে আসছি। এক শ্রেণীর দালালচক্র আমিরাতে ভালো চাকরি ও বেতনের লোভ দেখিয়ে সহজ সরল মানুষের কাছ থেকে তিন-চার লাখ টাকার বিনিময়ে তাদের ৫০০ থেকে ৬০০ দিরহাম বেতনের চাকরি দিত। এসব গরিব মানুষগুলো জমি ভিটা বন্ধক রেখে বেশি টাকা রোজগারের আশায় আমিরাতে আসত। সেই মানুষগুলো ভালো কাজ না পেয়ে ধরে নিত সে প্রতারিত হয়েছে! তাই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে টাকা শোধ করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠতো। এ ধারাবাহিকতায় কম সময়ে বেশি টাকা উপার্জনের লোভে বিভিন্ন রকমের অপরাধমূলক কাজের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে যেত নি¤œ আয়ের এই মানুষগুলো।
২০১২ সালের আগস্টের শেষের দিকে বাংলাদেশি শ্রমিকদের ভিসা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর থেকে আমিরাতে অবস্থানরত প্রবাসীরা বিভিন্ন রকমের সমস্যা সঙ্গে নিয়ে সময় পার করে চলছে। অনেকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধও করে দিয়েছে। ভালো বেতনের চাকরির অফার থাকলেও ভিসা না থাকায় চাকরি পরিবর্তন করতেও পারছেন না। অন্যদিকে নতুন প্রজন্ম ভিসার জন্য এইখানে পড়ালেখা শেষ করতে পারছে না। যেসব ছাত্রের বয়স আঠার হয়ে গেছে তাদের ভিসা লাগানোর কোনো সুযোগ নেই। যারা পড়ালেখা শেষ করেছে তারা আবার সুযোগকে কাজে লাগাতেও পারছে না। এসব প্রতিবন্ধকতার মধ্যদিয়ে ছাত্রদের মাঝে সৃষ্টি হচ্ছে দেশের প্রতি নেতিবাচক ধারণা। বড বড ব্যবসায়ীর ছেলে মেয়েদের কথা একটু ভিন্ন। তারা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে সন্তানকে সম্পৃক্ত করে ব্যবসায়িক পার্টনারের ভিসা নিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এসব ব্যবসায়িক পার্টনার ভিসা ব্যয়বহুল, তাই এটা সবার ক্ষেত্রে সম্ভব হয়ে ওঠে না। যারা নিম্ন আয়ের চাকরিজীবী তাদের এই ভিসা নেয়া দুরহ ব্যাপার। বলতে গেলে আমিরাতের ভিসা দিন-দিন বাংলাদেশিদের কাছে স্বপ্ন হয়ে যাচ্ছে। এখানেও শেষ নয় আজ থেকে দু’মাস আগে একটি লাইসেন্সের বা কোম্পানির ওপর আট থেকে দশটি পার্টনার ভিসা করার নিয়ম ছিল। তবে বেশ কিছুদিন ধরে সেই ভিসাও কমিয়ে দুইয়ে নিয়ে এসেছে। এই ভিসা জটিলতা দূর করতে গত সাড়ে তিন বছরের মধ্য কূটনীতিক তৎপরতাও কম হয়নি। দূতাবাস থেকে সব সময় বলা হচ্ছে অপরাধমূলক কাজ থেকে বিরত থাকতে। আমিরাতের ভিসার সমস্যার ব্যাপারে এখন সবাই অবহিত। বাংলাদেশের প্রতিটি নেতা, এমপি, মন্ত্রী, সর্বোপরি প্রধানমন্ত্রী এই বিষয়ে জানেন। তবে প্রধানমন্ত্রীর আমিরাত সফরের সময় এ এলাকার প্রবাসীরা অনেক আশায় বুক বেঁধেছিলেন মনে হয় ভিসা খুলবে। কিন্তু তা এখনো হয়নি। সম্প্রতি ঢাকাতে আমিরাতের ভিসা সেন্টার খোলাকে কেন্দ্র করে আশায় বুক বেধেছিলো নতুন বছরে ভিসা খুলবে নয়ত রিলিজ চালু হবে ! এখনো পর্যন্ত এই ধরনের এমন কোনো সুসংবাদ নেই কারো কাছে! সত্যই আমরা বড় দুর্ভাগা। আমিরাতে নিয়োজিত রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান জানান, ভিসা খোলার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। কথাটা শুনে অনন্দিত হলাম। কারণ বাংলাদেশিদের সচেতনতার পাশাপাশি সংখ্যা কমে আসাতে অপরাধের পরিমাণও কমে এসেছে। আমরা আশা করি, এবার ভিসা পুনরায় চালু হবে। এখনো এখানে অনেক সুযোগ আর সম্ভাবনা আছে আমাদের জন্য যার মাধ্যমে দেশের রেমিট্যান্স বৃদ্ধিসহ পুরোপুরি জাতি উপকৃত হবে। প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি যেন গুরুত্বের সহকারে দেখেন।
হে আল্লাহ আমারা আমাদের জন্ম কেন হল বাংলাদেশএ
আমদের দেখার কেউ নেই আজ 4টি বছোর এখানে uae 650ds বেতনে
গোরুর মত খাটছি আমার ভিসা সেশ তবুও ওন্ন
কমপানি তে জেতে পারছিনা ভিসা বনদ
ha allha amr ki oporad korlam .....amader ki dos celo......aj amader ha pa sob kico taka ....amader kosto patta hocca......... ar koi din ai baba chop kora takbo......
আজ আমার কাছে ৩০০০০ টাকা বেতন দুবাই কিনতু ভিসা খুলার কারণে নতুন কমপানিতে ৭০০০০ টাকা বেতনে চাকুরি নিতে পাচ্ছি না আমার মতন অনেক চাকুরি জীবি নতুন কমপানিতে যেতে পাচছে না এখন আমরা কি করবো যদি আমাদের সরকার যদি কিছু না করেন
Post a comment on this page
We invite you to share your experiences with the United Arab Emirates Embassy — obtaining visas and other services, locating the building, and so on. Your comments may be seen by the public, so please do not include private information.
This web site is not operated by the Embassy and your comments and questions will not necessarily be seen by its staff. Please note that this is not a forum for broad debate about the foreign policy of the United Arab Emirates, and such topics will be deleted.