Embassy of the United Arab Emirates in Dhaka
Address | 191 Gulshan North Avenue Dhaka 1212 Bangladesh |
---|---|
Phone | local: international: |
Fax | local: international: |
Address | 191 Gulshan North Avenue Dhaka 1212 Bangladesh |
---|---|
Phone | local: international: |
Fax | local: international: |
Comments on this Embassy
Allah kace dowa kren jno visa kule.ata sotti kta amio pepar dekce donik amader somoy 7/10/2016
শনিবার || ঢাকা || ৮ অক্টোবর ২০১৬ || ২৩ আশ্বিন ১৪২৩ || ৬ মহরম ১৪৩৮
আমিরাতের শ্রমবাজার খুলছে এবার
১৬ অক্টোবর আসছে ইউএই সরকারের প্রতিনিধি দল
প্রকাশ : ০৭ অক্টোবর ২০১৬, ০০:০০ | আপডেট : ০৭ অক্টোবর ২০১৬, ০০:৩২ | প্রিন্ট সংস্করণ
মো. মাহফুজুর রহমান
শ্রীলংকায় সম্প্রতি অভিবাসী কর্মী গ্রহণ ও প্রেরণকারী দেশের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) শ্রমবাজার বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে দেশটির প্রতি আহ্বান জানায় ঢাকা। এ আহ্বানে সাড়া দিয়েছে দেশটি। ইউএইর উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল ১৬ অক্টোবর ঢাকায় আসছে। এর প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ আশা করছে, শিগগির মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে এদেশের শ্রমবাজার উন্মুক্ত হবে।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের অক্টোবরে হঠাৎ করেই বাংলাদেশি কর্মী নিতে অস্বীকৃতি জানায় দেশটি। এর পর বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে দফায় দফায় চেষ্টা চালানো হলেও কাক্সিক্ষত ফল আসেনি। গত ৪ বছর বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য বন্ধ ছিল ইউএইর শ্রমবাজার। মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশি কর্মীদের বড় বাজার সৌদি আরবের পর ইউএইর শ্রমবাজার উন্মুক্ত হওয়ার বিষয়টি বাংলাদেশের জন্য খুবই আশাপ্রদ সংবাদ।
আগামী ১৬ অক্টোবর আমিরাত সরকারের প্রতিনিধি দলের ঢাকায় আসার তথ্য জানিয়ে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে দু-এক মাসের মধ্যেই আমিরাতে বাংলাদেশি কর্মী যেতে পারবে বলে আশা করছি। দেশটিতে ৭ লাখ কর্মীর চাহিদা রয়েছে।
সরকারি হিসেবে উপসাগরীয় দেশটিতে বর্তমানে ২৩ লাখ ৫৭ হাজার ৮৯৫ বেশি বাংলাদেশি শ্রমিক কর্মরত রয়েছেন। জাল পাসপোর্ট ও জাল ভিসা নিয়ে পর পর বেশ কিছু বাংলাদেশি আটক হওয়ার পর অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিঘœ হওয়ার কারণ দেখিয়ে ২০১২ সালের অক্টোবরে কর্মী নিয়োগে নিষেধাজ্ঞার নির্দেশনা জারি করে আমিরাত কর্তৃপ। তবে আমিরাতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অভিবাসন ও বন্দরবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ আদেশ অস্থায়ী। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এ নির্দেশনা তুলে নেওয়া হবে। তবে অদ্যাবধি নিষেধাজ্ঞা বলবৎ রয়েছে।
জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজের (বায়রা) মহাসচিব রুহুল আমিন স্বপন বলেন, এটা সরকারের বড় কূটনৈতিক সাফল্য। বায়রার পক্ষ থেকে দুদেশের সরকারপ্রধানকেই অভিনন্দন জানাই।
তিনি বলেন, আগামীতে আমাদের কাজ হবে, কর্মী প্রেরণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা। কোনো মধ্যস্বত্ব¡ভোগী যেন ফায়দা লুটতে না পারে, সেটি কঠোরভাবে মনিটরিং করা হবে।
সৌদি আরবের পর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার ইউএই। নতুন ভিসা ইস্যু না করার পাশাপাশি পুরনোদের ভিসা নবায়নও বন্ধ করে দেওয়ায় দেশটিতে বাংলাদেশি কর্মী গমনের হার প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। এ বছরের সেপ্টেম্বরে মাত্র ৩৭৯ জন এবং অক্টোবরে (গতকাল পর্যন্ত) মাত্র ২০ জন বাংলাদেশির কর্মসংস্থান হয়েছে দেশটিতে। বিপর্যয়ের আগে দেশটিতে প্রতি মাসে গড়ে ২৫-৩০ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশির কর্মসংস্থান হতো।
প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী জানান, দায়িত্ব গ্রহণের পর আমি অভিবাসন প্রক্রিয়াকে আগে স্বচ্ছ করার উদ্যোগ নিই। এই সংস্কার করতে গিয়ে অনেক বাধা এসেছে- এখনো আসছে। এর পরও আমরা থেমে থাকিনি। স্রেফ অসাধু উপায় অবলম্বন করে লোক পাঠানোর কারণে এই অস্বস্তির সৃষ্টি। ইউএই সরকার অনৈতিকভাবে লোক পাঠানোর বিরুদ্ধে আমাদের সঙ্গে একাট্টা হয়েছে। আশা করছি, শিগগির সব অন্ধকার কেটে যাবে।
ইউএই সরকার যে যে সমস্যার কারণ দেখিয়ে সব ধরনের ভিসা বন্ধ করেছে, সে সব সমস্যা সমাধানে কী করছেন। আমাদের সময়ের এমন প্রশ্নের জবাবে প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী বলেন. অভিবাসন প্রক্রিয়া স্বচ্ছ করায় নতুন করে সমস্যা আসবে বলে আমি মনে করি না।
Its a true news
নিউজ লিংক দিলাম দেখেন
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=798024580336961&id=100003882780800
ki vai kon news paisen visa open hbe?ame news paper o deksi r atn news o deksi kono news e to painai.kno sudu sudu mittha news den
News ta mone hoy sotti karon amio ATN BANGLA news e dekhlam. R ATN BANGLA ki mittha news dibe / dite pare ?
এই দরনের কোন খবর তো দেখি নাই ভাই কেন মিথ্যা কথা বলে মজা নেন।
এখন কি মানুষ এত বোকা যা বলবেন তাই বিস্শাস করবে।
Eta ajker NayaDiganta Ptrikae Dise
ঢাকা || ৮ অক্টোবর ২০১৬ || ২৩ আশ্বিন ১৪২৩ || ৬ মহরম ১৪৩৮
হোম
আজকের পত্রিকা
আমিরাতের শ্রমবাজার খুলছে এবার
১৬ অক্টোবর আসছে ইউএই সরকারের প্রতিনিধি দল
প্রকাশ : ০৭ অক্টোবর ২০১৬, ০০:০০ | আপডেট : ০৭ অক্টোবর ২০১৬, ০০:৩২ | প্রিন্ট সংস্করণ
মো. মাহফুজুর রহমান
শ্রীলংকায় সম্প্রতি অভিবাসী কর্মী গ্রহণ ও প্রেরণকারী দেশের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) শ্রমবাজার বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে দেশটির প্রতি আহ্বান জানায় ঢাকা। এ আহ্বানে সাড়া দিয়েছে দেশটি। ইউএইর উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল ১৬ অক্টোবর ঢাকায় আসছে। এর প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ আশা করছে, শিগগির মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে এদেশের শ্রমবাজার উন্মুক্ত হবে।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের অক্টোবরে হঠাৎ করেই বাংলাদেশি কর্মী নিতে অস্বীকৃতি জানায় দেশটি। এর পর বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে দফায় দফায় চেষ্টা চালানো হলেও কাক্সিক্ষত ফল আসেনি। গত ৪ বছর বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য বন্ধ ছিল ইউএইর শ্রমবাজার। মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশি কর্মীদের বড় বাজার সৌদি আরবের পর ইউএইর শ্রমবাজার উন্মুক্ত হওয়ার বিষয়টি বাংলাদেশের জন্য খুবই আশাপ্রদ সংবাদ।
আগামী ১৬ অক্টোবর আমিরাত সরকারের প্রতিনিধি দলের ঢাকায় আসার তথ্য জানিয়ে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে দু-এক মাসের মধ্যেই আমিরাতে বাংলাদেশি কর্মী যেতে পারবে বলে আশা করছি। দেশটিতে ৭ লাখ কর্মীর চাহিদা রয়েছে।
সরকারি হিসেবে উপসাগরীয় দেশটিতে বর্তমানে ২৩ লাখ ৫৭ হাজার ৮৯৫ বেশি বাংলাদেশি শ্রমিক কর্মরত রয়েছেন। জাল পাসপোর্ট ও জাল ভিসা নিয়ে পর পর বেশ কিছু বাংলাদেশি আটক হওয়ার পর অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিঘœ হওয়ার কারণ দেখিয়ে ২০১২ সালের অক্টোবরে কর্মী নিয়োগে নিষেধাজ্ঞার নির্দেশনা জারি করে আমিরাত কর্তৃপ। তবে আমিরাতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অভিবাসন ও বন্দরবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ আদেশ অস্থায়ী। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এ নির্দেশনা তুলে নেওয়া হবে। তবে অদ্যাবধি নিষেধাজ্ঞা বলবৎ রয়েছে।
জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজের (বায়রা) মহাসচিব রুহুল আমিন স্বপন বলেন, এটা সরকারের বড় কূটনৈতিক সাফল্য। বায়রার পক্ষ থেকে দুদেশের সরকারপ্রধানকেই অভিনন্দন জানাই।
তিনি বলেন, আগামীতে আমাদের কাজ হবে, কর্মী প্রেরণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা। কোনো মধ্যস্বত্ব¡ভোগী যেন ফায়দা লুটতে না পারে, সেটি কঠোরভাবে মনিটরিং করা হবে।
সৌদি আরবের পর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার ইউএই। নতুন ভিসা ইস্যু না করার পাশাপাশি পুরনোদের ভিসা নবায়নও বন্ধ করে দেওয়ায় দেশটিতে বাংলাদেশি কর্মী গমনের হার প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। এ বছরের সেপ্টেম্বরে মাত্র ৩৭৯ জন এবং অক্টোবরে (গতকাল পর্যন্ত) মাত্র ২০ জন বাংলাদেশির কর্মসংস্থান হয়েছে দেশটিতে। বিপর্যয়ের আগে দেশটিতে প্রতি মাসে গড়ে ২৫-৩০ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশির কর্মসংস্থান হতো।
প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী জানান, দায়িত্ব গ্রহণের পর আমি অভিবাসন প্রক্রিয়াকে আগে স্বচ্ছ করার উদ্যোগ নিই। এই সংস্কার করতে গিয়ে অনেক বাধা এসেছে- এখনো আসছে। এর পরও আমরা থেমে থাকিনি। স্রেফ অসাধু উপায় অবলম্বন করে লোক পাঠানোর কারণে এই অস্বস্তির সৃষ্টি। ইউএই সরকার অনৈতিকভাবে লোক পাঠানোর বিরুদ্ধে আমাদের সঙ্গে একাট্টা হয়েছে। আশা করছি, শিগগির সব অন্ধকার কেটে যাবে।
ইউএই সরকার যে যে সমস্যার কারণ দেখিয়ে সব ধরনের ভিসা বন্ধ করেছে, সে সব সমস্যা সমাধানে কী করছেন। আমাদের সময়ের এমন প্রশ্নের জবাবে প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী বলেন. অভিবাসন প্রক্রিয়া স্বচ্ছ করায় নতুন করে সমস্যা আসবে বলে আমি মনে করি না
Post a comment on this page
We invite you to share your experiences with the United Arab Emirates Embassy — obtaining visas and other services, locating the building, and so on. Your comments may be seen by the public, so please do not include private information.
This web site is not operated by the Embassy and your comments and questions will not necessarily be seen by its staff. Please note that this is not a forum for broad debate about the foreign policy of the United Arab Emirates, and such topics will be deleted.