Embassy of the United Arab Emirates in Dhaka
Address | 191 Gulshan North Avenue Dhaka 1212 Bangladesh |
---|---|
Phone | local: international: |
Fax | local: international: |
Address | 191 Gulshan North Avenue Dhaka 1212 Bangladesh |
---|---|
Phone | local: international: |
Fax | local: international: |
Comments on this Embassy
dubai visa kolvan bangldeshidr janna.....r sajjad bai agulo tu onek agr news 2 bchar agr faltu news deah lav ni...visa kolba na....
Mr. Sajjad hossain, pls be inform that Its not Nov.2012, visa close Officially 1st Sep.2012. I was there & I applied new visa August.2012 but they refuse, because UAE Govt. that time circulated their going to stop visa for Bangladeshi. So pls try to collect clear report.
Sajjad Hossain.....vai purano news diyen na . Plz jodi new kono khobor thake tahole den . R valo lagsena 4 bochor hoye gese visa bondo . valo thakben.
Dubai_april
বিজনেস রিপোর্ট : বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য ফের খুলছে সংযু্ক্ত আরব আমিরাতের শ্রমবাজার। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এ শ্রমবাজারটি দুই বছর ধরে বন্ধ। প্রবাসী শ্রমিকদের নানা অপরাধের অজুহাত দেখিয়ে ২০১২ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশী শ্রমিকদেরকে ভিসা দেওয়া বন্ধ করে দেয় দেশটি।
দীর্ঘ কূটনৈতিক তৎপরতার পর অবশেষে বরফ গলেছে। বাংলাদেশ থেকে আবার জনশক্তি আমদানিতে সম্মত হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। প্রধানমন্ত্রীর আমিরাত সফরকালে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে। আগামী মাসে প্রধানমন্ত্রীর ওই সফর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, শ্রমিকসহ বিভিন্ন ভিসায় যাওয়া প্রায় ২৪ লাখ বাংলাদেশি বর্তমানে কাজ করছে মধ্যপ্রাচ্যের উন্নত দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে। সৌদি আরবের পর সবচেয়ে বড় এ শ্রমবাজারে এক সময় প্রতি বছর ২ থেকে ৩ লাখ শ্রমিক রপ্তানি হতো। ২০১২ সালের নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে সেদেশের সরকার শ্রমিকদের নানা অপরাধের কথা বলে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা থেকে শ্রমিক নেওয়া বন্ধ করে দেয়।
পরবর্তীতে অন্য তিন দেশের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেও বাংলাদেশকে বাইরে রাখা হয়।
২০১৩ সালের প্রথমদিকে ‘ওয়ার্ল্ড এক্সপো ২০২০’র ভেন্যু নির্বাচনে প্রার্থী হয় আরব আমিরাত। তখন ভিসা দেওয়ার কথা বলে বাংলাদেশের কাছে ভোট চায় দেশটি। বাংলাদেশ আমিরাতকে ভোট দেওয়ার প্রতিশ্রূতিও দেয়। কিন্তু শেষপর্যন্ত সেখান থেকে সরে আসে সরকার। ওই ভোট পায় রাশিয়া। এতে দারুণ ক্ষুব্ধ হয় আমিরাত। তাই নিষেধাজ্ঞা আর উঠেনি।
সূত্র আরও জানায়, বড় এই শ্রম বাজার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রচণ্ড চাপে পড়ে সরকার। রেমিট্যান্স প্রবাহে দেখা দেয় নেতিবাচক ধারা। নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীসহ দায়িত্বশীলরা দফায় দফায় দেশটিতে সফর করেন।
গত মাসে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের দেশটিতে সফর করলে তাকে বাংলাদেশিদেরকে ভিসা দেওয়ার ব্যাপারে আশ্বাস দেয়। তবে সবকিছু প্রধানমন্ত্রীর আমিরাত সফরকালে চুড়ান্ত হবে বলে অর্থসূচককে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী বলেন, একটি কুটনৈতিক সমস্যার কারণে আমিরাতে প্রায় দুই বছর শ্রমিক রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। তবে এখন তারা শ্রমিক নিতে রাজি হয়েছে। এ মাসে আমাদের একটি টেকনিক্যাল টিম দেশটিতে যাবে। আর অক্টোবর মাসের ২০ থেকে ৩০ তারিখের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেদেশের সরকারের আমন্ত্রণে সফর করার পরই শ্রমিক রপ্তানি শুরু হবে।
বাংলাদেশ জনশক্তি রপ্তানি ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্যমতে, ২০০৬ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে জনশক্তি রপ্তানিতে ব্যাপক গতি সঞ্চার হয়। সে বছর ১ লাখ ৩১ হাজার শ্রমিক যায় দেশটিতে। পরের বছর ২০০৭ সালে ১ লাখ ২৭ হাজার ও ২০০৮ সালে সর্বাধিক ৪ লাখ ১৯ হাজার ৩৫৫ জন শ্রমিক বিভিন্ন ভিসায় আমিরাতে যায়।
এরপর ২০০৯ সালে ২ লাখ ৫৮ হাজার ৩৪৮ জন, ২০১০ সালে দুই লাখ তিন হাজার ৩০৮ জন, ২০১১ সালে দুই লাখ ৮৯ হাজার ৭৪২ জন ও ২০১২ সালের অক্টোবর পর্যন্ত দুই লাখ ১৫ হাজার ৪৫২ জন শ্রমিক কাজ করতে দেশটিতে যায়।
শ্রমিকদের বড় অংশ ইলেকট্রিশিয়ান, পাইপফিটার, রাজমিস্ত্রী, কৃষক, ড্রাইভার, টেইলর, ক্লিনার, হোটেলবয়, দোকানের কর্মচারী হিসেবে কাজ করছে।
২০১২ সালের নভেম্বরে শুধু টুরিস্ট (পর্যটক), ভিজিট ও কনফারেন্স ভিসা ছাড়া বাকী সব ক্যাটাগরিতে ভিসা দেওয়া বন্ধ করে দেয়। টুরিস্ট, ভিজিট ও কনফারেন্স ভিসাতেও আরোপ করা হয় কড়াকড়ি।
এর পর গত দুই বছরে ২৭ হাজারের ৯৪০ জন বাংলাদেশি দেশটিতে গেলেও তা ব্যক্তি উদ্যোগ ও শ্রমিক ভিসার বাহিরে। এ সময়ে যাওয়া এসব বাংলাদেশিদের মধ্যে টুরিস্ট, ভিজিট ও কনফারেন্স ভিসা অন্যতম। তবে সেখানে বাংলাদেশি ব্যবসায়ি ও প্রভাবশালী কর্মজীবিরা তাদের আত্মীয়-স্বজনদের জন্য কিছু ভিসা নিয়েছেন বলে জানিয়েছে বিএমইটি সূত্র।
bd_amirat_flag_826574383
বিজনেস রিপোর্ট : সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) সঙ্গে সম্পর্কের শিথিলতা কাটাতে বন্দি বিনিময় ও নিরাপত্তা চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এসব চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকা বাংলাদেশের অন্যতম শ্রমবাজারটি খুলতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। মূলত বাংলাদেশি শ্রমিকদের প্রতি দেশটির আস্থা আনতেই এ চুক্তিগুলো স্বাক্ষরের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি মাসেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন আমিরাত সফরে চুক্তি দু’টি স্বাক্ষরিত হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বন্দি বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন অপরাধে বন্দি বাংলাদেশিদের সরকারি ব্যয়ে ফিরিয়ে আনা হবে। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত প্রবাসী বাংলাদেশিরাও এর আওতায় থাকবেন।
এছাড়া দু’দেশের মধ্যে ‘এগ্রিমেন্ট অন সিকিউরিটি কো-অপারেশন বিটুইন দ্য গভর্নমেন্ট অব দ্য ইউনাইটেড আরব আমিরাত অ্যান্ড দ্য গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপলস রিপাবলিক অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক আরেকটি চুক্তি স্বাক্ষর হবে। এ চুক্তির আওতায় মানবপাচার, সন্ত্রাস, মারণাস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, ব্যাপক বিধ্বংসী মারণাস্ত্র, আর্থিক অপরাধ দমনে দুই দেশ পরস্পরকে সহযোগিতা করবে।
সোমবার (২০ অক্টোবর) এ চুক্তিটির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
এগুলোর পাশাপাশি সব ধরনের দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি, ভিসা চালু, শ্রমিক রফতানি চালু এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে জোর দেওয়া হবে।
জানা গেছে, আগামী ২৭ ও ২৮ অক্টোবর সংযুক্ত আবর আমিরাতে দ্বি-পাক্ষিক সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মধ্যপ্রাচ্যের এ দেশটি বাংলাদেশের অন্যতম শ্রমবাজার। ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মাসে হাজারখানেক গৃহকর্মী ভিসা পান। এছাড়া অন্যান্য ভিসা প্রায় বন্ধ রয়েছে।
দেশটির শ্রমবাজার নতুন করে চালু, ভিসা জটিলতা নিরসন এবং ওয়ার্ল্ড এক্সপো-২০২০ স্থান নির্ধারণী ভোটাভুটির পর সম্পর্ক পুনরুদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে আসছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এরই ধারাবাহিকতায় জটিলতা নিরসনে আমিরাতের উপ-রাষ্ট্রপতি ও দুবাইয়ের সাংবিধানিক বাদশাহ শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুমের আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী আমিরাত সফরে যাচ্ছেন।
আর প্রধানমন্ত্রীর এ সফরকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা ও বন্দি বিনিময় বিষয়ক দ্বি-পাক্ষিক চুক্তির প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সংযুক্ত আরব আমিরাতে বর্তমানে প্রায় ১০ লাখের মতো বাংলাদেশি নানা পেশায় কর্মরত আছেন। দেশটির কারাগারে আছেন প্রায় এক হাজারের মতো দণ্ডপ্রাপ্ত বাংলাদেশি বন্দি। তাদের মধ্যে ১৯ জন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এবং ১০৪ জন যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত। দেশটিতে থাকা প্রবাসীদের ১০ শতাংশ বাংলাদেশি হলেও তাদের বিরাট অংশ দেশটিতে অপরাধ কর্মের সঙ্গে জড়িত। বাংলাদেশি শ্রমিকদের বিরুদ্ধে মাত্রাতিরিক্ত অপরাধপ্রবণতা, কর্মক্ষেত্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, শ্রমিক নিয়োগ বা পাঠানোর ক্ষেত্রে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। তাদের ক্রমবর্ধমান হারে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ায় ওই দেশের শ্রমবাজারে নেতিবাচক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। বন্ধ হয়ে যায় শ্রমবাজারটি।
সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা বলেন, ‘বৈঠকে বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে এগ্রিমেন্ট অন সিকিউরিটি কো-অপারেশন বিটুইন দ্য গভর্নমেন্ট অব দ্য ইউনাইটেড আরব আমিরাত অ্যান্ড দ্য গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপলস রিপাবলিক অব বাংলাদেশ শীর্ষক চুক্তি স্বাক্ষরের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ চুক্তির আওতায় মানবপাচার, সন্ত্রাস, মারণাস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, ব্যাপক বিধ্বংসী মারণাস্ত্র, আর্থিক অপরাধ দমনে দুই দেশ পরস্পরকে সহযোগিতা করবে। প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন আমিরাত সফরে এ চুক্তি স্বাক্ষরের সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১০ লাখ বাংলাদেশী রয়েছেন। কঠোর ভিসা ব্যবস্থার কারণে নতুন শ্রমিকরা বাজারটিতে যেতে পারছে না। আশা করছি, প্রধানমন্ত্রীর সফর এ সমস্যা কাটাবে।
প্রধানমন্ত্রীর আরব আমিরাত সফরের সময় এগ্রিমেন্ট অন ট্রান্সফার অব সেনটেন্স পারসনস স্বাক্ষরের প্রস্তুতি হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি দল কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, মূলত সম্পর্ক পুনরুদ্ধারে কৌশলগত দিক থেকে চুক্তি দু’টিতে আগ্রহী বাংলাদেশ। এছাড়া বন্দি বিনিময় চুক্তিটি বাংলাদেশের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বন্দি বিনিময় চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোজাম্মেল হকের নেতৃত্বে বর্তমানে একটি প্রতিনিধি দল দুবাইয়ে রয়েছে। প্রতিনিধি দলটি ফিরে এলে এ বিষয়ে ইউএই’র অবস্থান পরিষ্কার হবে। তবে শেষ মুহূর্ত হওয়ায় চুক্তিটি নিয়ে ইউএই’র কিছু অস্পষ্টতা রয়েছে। ওয়ার্ল্ড এক্সপো ২০২০’র পর সম্পর্কে যে শীতলতা এসেছে তা কাটাতেই মূলত প্রধানমন্ত্রীর এ সফর। ইউএই’র সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরে এলে তা মধ্যপ্রাচ্যের বাকি দেশগুলোর ওপর প্রভাব ফেলবে।
বাংলাদেশি শ্রমিকদের অপরাধের পরিমাণ বেশি হওয়ায় আমিরাতের পক্ষ থেকে চুক্তিগুলো করার আগ্রহ জানানো হয়। ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে দেশটির এমন চুক্তি আছে।
– See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/333872.html#sthash.bEZ0Cqe2.dpuf
kao ke bolta paro visa koba kholbo
Ya allah onek manus UAE Vista jonno opekkha kortese.it a Allah oneker rijjik emirate e. Ya Allah er su bebostha koner. Amiiiin
Post a comment on this page
We invite you to share your experiences with the United Arab Emirates Embassy — obtaining visas and other services, locating the building, and so on. Your comments may be seen by the public, so please do not include private information.
This web site is not operated by the Embassy and your comments and questions will not necessarily be seen by its staff. Please note that this is not a forum for broad debate about the foreign policy of the United Arab Emirates, and such topics will be deleted.