Embassy of the United Arab Emirates in Dhaka
Address | 191 Gulshan North Avenue Dhaka 1212 Bangladesh |
---|---|
Phone | local: international: |
Fax | local: international: |
Address | 191 Gulshan North Avenue Dhaka 1212 Bangladesh |
---|---|
Phone | local: international: |
Fax | local: international: |
Comments on this Embassy
গতোকালের কালের কন্ঠ পেপারে পাইছি আমিও।
কিন্তু সবই শুধুই আশ্বাস দিচ্ছে মনে হয় না খুলবে
Bai apnara shobai onek asha Kore asen amio apnader moto asha koresilam but amar mone hoi visa kulbe na Ami silam 5 years amar driving license ase but kiccu korar nai shone dua koro ja hoi valo taken
এত খারাপ ব্যবহার করে কি লাভ। আসলে ব্যবহারে বংশের পরিচয় মিলে।
Golden ball তোর মাকে দালাল এ চুইদা তার পরে তোরে বানাইছে,,,,,তা না হইলে তুই একটা দালাল হইলি ক্যামনে,,,,
খানকির পোলা তোর এই নিউজ কি তোর বাপ ছারছিলো পত্রিকায়,,,,
Over 12000 Jobs posted in Dubai, Apply now to get hired, Dubai's largest employment portal APPLY HERE
https://www.jobsindubai.com
Is this page real or fake..?
Here is my Gmail: rubelseu40@gmail.com
This web site is not operated by the Embassy and your comments and questions will not necessarily be seen by its staff.( এই পেইজের নিচের অংশে লিখা, সো আবালের মত কথা না বলা ভালো।কজ কোন কাজে আসবে না)
বায়রার মহাসচিব আরো বলেন, ‘মালয়েশিয়া ও আরব আমিরাতের হারানো বাজারটি চলতি মাসেই ফিরে পাব বলে আশা করছি। বাজারটি খোলার পর আর যেন হারাতে না হয় সে বিষয়ে আমাদের প্রস্তুতি নেওয়া আছে। রাশিয়া, উত্তর আমেরিকাসহ ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশে নতুন বাজার খুলতে কাজ চলছে। এ ক্ষেত্রে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ও আমাদের সহযোগিতা করছে। ’
অর্থনীতির নতুন প্রাণ প্রবাসী জনশক্তি
ভালো করে বাঁচার আশায় আর একটু বেশি রোজগারের জন্য প্রিয় স্বজনদের ছেড়ে দূরদেশে পাড়ি জমিয়েছে তারা। সেখানে শিল্প-কারখানা, মরুভূমি, কৃষিজমিসহ বিভিন্ন স্থানে দিনরাত হাড়ভাঙা পরিশ্রম করতে হয় তাদের।
দিন শেষে তারাই রেমিট্যান্স আকারে দেশে পাঠাচ্ছে হাজার কোটি টাকা। আর সেই টাকায় ভর করে আরো গতিশীল হয়ে উঠছে বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা। জনশক্তি রপ্তানি খাত বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নতুন প্রাণ সঞ্চার করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ এখন দাঁড়িয়েছে ৩১ বিলিয়ন (তিন হাজার ১০০ কোটি) ডলারে, যাতে প্রবাসী শ্রমিকদের অবদানই বেশি।
২০০৮ সালের পর ২০১৬ সালেই বাংলাদেশ থেকে সর্বোচ্চসংখ্যক কর্মী বিদেশে গেছে। সরকারি ও বেসরকারিভাবে গত বছর দেশের বাইরে গেছে প্রায় সাড়ে সাত লাখ কর্মী। পুরনো শ্রমবাজার খোলার পাশাপাশি নতুন নতুন বাজারেও লোক পাঠানো শুরু হচ্ছে। পুরুষের পাশাপাশি নারী কর্মী যাওয়ার হারও বাড়ছে। শুধু অদক্ষ কর্মীই নয়, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, নার্স থেকে শুরু করে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানির হার বাড়ছে। সারা দেশে দক্ষ কর্মী গড়ে তুলতে নির্মাণ করা হচ্ছে অর্ধশতাধিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। মধ্যপ্রাচ্য ও মধ্য এশিয়ার পাশাপাশি ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, রাশিয়াসহ উন্নত দেশেও কর্মী পাঠানো শুরু হচ্ছে। নতুন কয়েকটি শ্রমবাজারের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। কোটি প্রবাসীর পাঠানো টাকায় মাথা উঁচু করে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
আট বছরের মধ্যে নতুন রেকর্ড : জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি) সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালের ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত জনশক্তি রপ্তানিতে গত আট বছরের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ। চলতি বছরে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে সাত লাখ ৪৯ হাজার ২৪৯ জন শ্রমিক গেছে। ২০১৬ সালে বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি কর্মী গেছে ওমানে, এক লাখ ৮৭ হাজার ৩৪৮ জন। ওমানের পরই সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরবে গেছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৪৫০ জন। কাতারে গেছে এক লাখ ১৯ হাজার ৬৩৭ জন। এর পরই বাহরাইনে ৭১ হাজার ৭৪০ জন, সিঙ্গাপুরে ৫৪ হাজার ও কুয়েতে গেছে ৩৮ হাজার ৬৮২ জন বাংলাদেশি শ্রমিক। এভাবে ১৬২টি দেশে বাংলাদেশ থেকে কর্মী পাঠানো হচ্ছে। শুধু সৌদি আরবেই বাংলাদেশি শ্রমিক আছে ২৬ লাখের বেশি। মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে সে সংখ্যা ৫০ লাখের বেশি।
২০০৮ সালে বাংলাদেশ থেকে আট লাখ ৭৫ হাজার ৫৫ জন কর্মী বিদেশে গেছে। বর্তমানের ধারাবাহিকতা থাকলে আগামী বছরগুলোতে বিদেশে বাংলাদেশিদের জন্য কর্মসংস্থান আরো সমপ্রসারিত হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য সৌদি আরবের শ্রমবাজার ফের চালু হয়েছে। এরপর সেখানে কর্মী যাওয়ার হারও বেড়েছে। সেখানে নারী কর্মী পাঠানোর পাশাপাশি সার্বিকভাবে বিদেশে কাজ করতে যাওয়া নারী কর্মীর সংখ্যা বেড়েছে। নারী কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে ২০১৬ সালে। গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত এক লাখ ১৫ হাজারের বেশি নারী শ্রমিক অভিবাসী হয়েছে। ২০১৫ সালে সে সংখ্যা ছিল এক লাখ তিন হাজার ৭১৮ জন। কর্মসংস্থানের জন্য নারী কর্মীর বিদেশযাত্রা গত বছর আগের বছরের তুলনায় ১০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। তবে বিদেশে নারী কর্মীদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগও উঠেছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে সরকার গৃহকর্মীসহ বিভিন্ন কাজে প্রবাসে যাওয়া নারী কর্মীদের সহায়তায় সৌদি আরবসহ বেশ কয়েকটি দেশে শেল্টার হোমের ব্যবস্থা করেছে।
শ্রমবাজারের হিসাবে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য সৌদি আরব ও আরব আমিরাতের পরেই মালয়েশিয়ার অবস্থান। সেখানে কর্মরত পাঁচ লাখের বেশি শ্রমিক। মালয়েশিয়ায় জিটুজি প্লাস পদ্ধতিতে কর্মী পাঠানোর সব প্রক্রিয়া শেষ। চলতি মাসেই মালয়েশিয়ার বাজার খুলতে পারে, সে ক্ষেত্রে আগামী পাঁচ বছরে সেখানে প্রায় ১০ লাখ শ্রমিক যেতে পারবে বলে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। পাশাপাশি মালয়েশিয়ায় বৈধ হওয়ার সুযোগ কাজে লাগিয়েছে দুই লাখের বেশি প্রবাসী বাংলাদেশি। অনলাইন নিবন্ধনের মাধ্যমে আরো অনেক শ্রমিকের বৈধ হওয়ার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
আরব আমিরাতের শ্রমবাজার খোলার বিষয়েও উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে। ইতিমধ্যে উভয় দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা বৈঠক করেছেন। আরব আমিরাতের সরকার বাংলাদেশ থেকে নতুন করে কর্মী নেওয়ার আগ্রহ জানিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে কর্মী পাঠানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। কয়েক মাসের মধ্যে আমিরাতের মতো বড় বাজারে বাংলাদেশ থেকে কর্মী পাঠানো শুরু হবে। আর লিবিয়া, ইরাক, কাতার, ওমানসহ পুরনো বিভিন্ন শ্রমবাজারে বাংলাদেশ থেকে কর্মী যাওয়া শুরু হয়েছে।
মন্দা কাটছে শ্রমবাজারে : বাংলাদেশের জন্য মধ্যপ্রাচ্যের শ্রমবাজার কিছুটা সংকুচিত হয়ে এলেও জনশক্তি রপ্তানির নতুন বাজার হিসেবে যুক্ত হতে যাচ্ছে বেশ কয়েকটি উন্নত দেশ। বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিতে রাশিয়া, অস্ট্রেলিয়াসহ কয়েকটি দেশের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি সই হয়েছে। রুশ সরকার তৈরি পোশা
Please open visa for Bangladeshi worker allaha given heart giving visa
Post a comment on this page
We invite you to share your experiences with the United Arab Emirates Embassy — obtaining visas and other services, locating the building, and so on. Your comments may be seen by the public, so please do not include private information.
This web site is not operated by the Embassy and your comments and questions will not necessarily be seen by its staff. Please note that this is not a forum for broad debate about the foreign policy of the United Arab Emirates, and such topics will be deleted.